লেখালেখির ক্ষেত্রে বাংলা এবং ইংরেজি কি বোর্ড হিসেবে কোনটি বেশি সুবিধাজনক ।।keyboard price in bd ।।walton keyboard price in bd
বর্তমান আধুনিকতার যুগে কম্পিউটার এবং মোবাইলে প্রতিনিয়ত লেখালেখির প্রয়োজন হয়।মোবাইলে লেখালেখির জন্য আলাদা কোন কিবোর্ড ব্যবহারের প্রয়োজন না হলেও কম্পিউটারে লেখালেখির জন্য আলাদা ভাবে কিবোর্ড এর প্রয়োজন হয়।কিবোর্ড কিভাবে কাজ করে কোন কাজে ব্যবহৃত হয় সেই বিষসয়ে আজ বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।
WKS002RN |
কিবোর্ড কিঃ
কীবোর্ড হলো কম্পিউটারের প্রধান ইনপুট ডিভাইস। কীবোর্ডের কীসমূহে কী ছাপানো থাকে। কোনো চিহ্ন তৈরি করতে হলে এক বা একাধিক কী চাপতে অথবা চেপে ধরে রাখতে হবে। মাউস, টাচস্ক্রিন, পেন, ভয়েস রিকগনিশন আবিষ্কারের পরেও কীবোর্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এবং বহুমুখী ইনপুট ডিভাইস।কীবোর্ড হলো টাইপরাইটারের ধারণা থেকে আসা এমন একটি ডিভাইস, যাতে কিছু বাটন বিন্যস্ত থাকে, যেটি মেকানিক্যাল লিভার অথবা ইলেক্ট্রনিক সুইচের মতো কাজ করে।
KM03-364x364 |
কিবোর্ডের পরিচিতিঃ
এক এক কি বোর্ডে একেক রকম সুবিধা ভোগ করা করা।কিবোর্ডে সাধারনত ৮৪ টি থেকে ১০১ টি আবার কোন কোন টিতে ১০২ টি কি বা বাটন থাকে।একেক বাটনের একেক এওকমের কাজ রয়েছে।
কীবোর্ডের কাজ অনুযায়ী এটির কাজকে প্রধানত ৫টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে-যথা;
১।আলফা বেটিক KEY
২।এ্যারো KEY
৩।ফ্যাংশন KEY
৪।লজিক্যাল KEY বা নিউমেরিক্যাল KEY
৫।বিশেষ KEY
কিবোর্ডের অংশকে আবার ৩টি অংশে ভাগ করা হয়েছে-যথা;
১।বামের অংশ ২।মাঝের অংশ ৩।ডানের অংশ
আলফা বেটিক KEYঃ কিবোর্ডের বাম অংশে কিউ থেকে মাঝ অংশের এম পর্যন্ত KEY গুলোকে বলা হয় আলফা KEY।
এ্যারো KEYঃ কিবোর্ডের মাঝের অংশের তীর চিহ্নিত KEY গুলোকে এ্যারো কি বলা হয়।কোন কাজ করার জন্য মাউসের পয়েন্টারটিকে উপরে নিচে ,বামে-ডানে নিয়ে যাবার জন্য এটির প্রয়োজন হয়ে থাকে।
ফ্যাংশন KEYঃ কিবোর্ডের উপর অংশের এফ১ থেকে এফ১২ পর্যন্ত KEY গুলোকে বলা হয় ফ্যাংশন KEY।কোন কোন কিবোর্ডে আবার ১৫টি ফ্যাংশন KEY থাকে।
লজিক্যাল KEY বা নিউমেরিক্যাল KEYঃ কীবোর্ডের ফ্যাংশন কী এর নিচে ১ থেকে শূন্য পর্যন্ত সেই সাথে যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এর KEY গুলোকে বলা হয় লজিক্যাল বা নিউমেরিক্যাল KEY ।
বিশেষ KEY ঃ ওপরের KEY গুলো ছাড়াও কিছু বিশেষ KEY রয়েছে যেগুলোর কাজ একেকটির একেক রকম।বিশেষ KEY গুলো হল TAB,CAPS LOCK>SHIFT>CTRL>ALT ইত্যাদি।এই গুলোর কাজ একেক্টির একেক রকম হয়ে থাকে।
কিবোর্ড এর বৈশিষ্ট্যঃ
কিবোর্ড শুধু কম্পিউটারের লেখালেখির কাজেই শুধু ব্যবহার হয়ে থাকেনা,কম্পিউটারে বিভিন্ন কমান্ড দেবার জন্যও ব্যবহার করা হয়।
কম্পিউটারের কিবোর্ডে KEY গুলো সারি বদ্ধভাবে সাজানো থাকে।
দ্রুত টাইপ করার ক্ষেত্রে এটি বেশ উপযোগী একটি মাধ্যম।
যেখানে সেখানে কাজ করার জন্য পাতলা ধরনের তার বিহীন ব্লুতুথ কিবোর্ড পাওয়া যায়।
WKC002RN-364x364 |
কিবোর্ড এর দাম কতঃwalton keyboard price in bd
বর্তমান বাজারে কিবোর্ডের বিভিন্ন প্রকার দাম আছে তার মধ্যে একেকটির গুনাগুন অনুযায়ী একেকটির দাম একেক রকমের হয়ে থাকে।সর্বনিম্ন দাম ২০০টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।বর্তমান বাজারে সব চেয়ে উন্নতমানের কিবোর্ড হিসেবে ওয়ালটনের কিবোর্ড গুলোকে ধরা হয়।
আইটি প্রডাক্টের মধ্যে ওয়ালটনের এই অভাবনীয় উন্নতি বলার অপেক্ষা রাখে না।ওয়ালটনের কিবোর্ডের কি গুলোতে উন্নতমানের লাইট ব্যবহার করার ফলে রাতের বেলায়ও নির্বিঘ্নে কাজ করা যায়। এবং এটির দাম সাধ্যের মধ্যই বিদ্যমান।
ওয়ালটন কিবোর্ড সম্পর্কে জানতে ক্লিক করন ওয়ালটন কীবোর্ড
WSMKC004RN-GREY-WIRELESS-COMBO-364x364 |
অনলাইনে কিভাবে ক্রয় করবেন;how to order in walton keyboard
ওয়ালটনের যেকোন প্লাজায় কিংবা অনলাইনেও ওর্ডার করতে পারবেন যেকোন প্রকারের ওয়ালটন কিবোর্ড সেজন্য যা করতে হবে-
আপনাকে একটি অনলাইনে ওয়ালটনে ই-প্লাজার একটি একাউন্ট ওপেন করতে হবে।এরপর আপনার পছন্দের কিবোর্ডটি অনলাইনে অর্ডার করতে পারবেন।
অনলাইনে কিবোর্ড অর্ডার করতে ক্লিক করুন-WALTON- EPLAZA
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন