ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কী ? ফ্রিল্যান্সিং এ কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়?ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে কি কি আছে? - MUSHITECHBANGLA

Latest

Welcome to mushitechbangla website.this is a techbangla website.Every post releted to tech.how to make a blog site,how to write a content and how to make money online easily .if you like and want to post.please follow the mushitechbangla.and follow the youtube channel.my youtube channel name MUSHITECHBANGLA.

আমার ব্লগ তালিকা

শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কী ? ফ্রিল্যান্সিং এ কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়?ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে কি কি আছে?

 

কারো অধিনে না থেকে নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে নতুওন উদ্যোমে নতুন কিছু আবিস্কার করাই ফ্রিল্যান্সিং। মুক্ত ভাবে কোন ঝুট ঝামেলা ছাড়া অন্যের কাজ নিজের খুশি মত সময়ে করে দেওয়াকে ফ্রিল্যান্সিং বলে।

 


ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) অর্থ কী?What is Freelancing?

ফ্রি অর্থ মুক্ত বা স্বাধীন বা কারো অধীন না থাকা ল্যান্সিং অর্থ কাজ। অর্থাত মুক্তভাবে ,স্বাধীন ভাবে বা কারো অধীনে না থেকে অর্থের বিনিময়ে কাজ করে দেওয়া।ফ্রিল্যান্সিং এ কোন প্রকার চাপ নেই।এটি একটি স্বাধীন পেশা।যা যখন খুশি যেভাবে খুশি যেকোন সময় করা যায়।

 


ফ্রিল্যান্সিং এ কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়?How to earn money from Freelancing......?

কার মনে এমন প্রশ্ন জাগলে তার উত্তর হল কম্পিউটার কিংবা মোবাইল ফোনের সাহায্য অনলাইন মার্কেট প্লেস হতে  কাজ সংগ্রহ করে তা করে দেবার বিনিময়ে কিছু অর্থ নেওয়া হয়,।এই কাজ গুলো ঘরে বসেই পাওয়া যায় এবং কি ঘরে বসেই করা যায়।যা জন্য কোন প্রকার ইনভেস্টমেন্টের প্রয়োজন হয় না।এই কাজ পেতে শুধু প্রয়োজন কিছু সময় এমন ধৈর্য্য।


যদি আপনার কাছে কিছু সময় থাকে এবং মনোবল থাকে সেই সাথে থাকে ধৈর্য্য তাহলেই এই প্রশাটি আপনার জন্য।যদি আপনি চান আপনার অধিনে থাক কিছু কর্মী আর আপনি থাকতে চান স্বাধিন তাহলে শুরু করে দিন আজই।

 

ফ্রিল্যান্সিং এ মার্কেট প্লেস কোন গুলো মাধ্যম- where are market place in Freelaning?

 ফ্রিল্যান্সিং কাজে মার্কেট প্লেস অনেক গুলো মাধ্যম আছে তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় মাধ্যম আছে-সেগুলো হলঃ


১। ফাইভ আর

২।এ্যামাজন

৩।ফ্রিল্যান্সিং

৪।আপ ওয়ার্ক ইত্যাদি

এছাড়াও দেশি বেদেশী অনেক মাধ্যম আছে যে গুলো জানতে কিছু সময় গুগলে রিসার্চ করুন


 ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে কি কি আছে-What is involved in freelancing work?

>ডিজিটাল মার্কেটিং

>গ্রাফিক্স ডিজাইন

>ইউটিউবিং

>ব্লগার

>ওয়েবসাইট ডিজাইন

>ওয়েবসাইত ডেভেলপিং

>ফটো এডিটিং

>ভিডিও এডিটিং

>এ্যানিমেশিন মেকিং

>কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি

আরোও অনেকে অনেক উপায়ে কাজ করা যায়।

 

কিভাবে শুরু করবেন বা কিভাবে আসবেন ফ্রিল্যান্সিং পেশায়-How to start or how to come to the profession of freelancing?

সকলেই এই কথা চিন্তা করেন কিভাবে কোন উপায়ে এই পেশার সাথে যুক্ত হবেন।কি কি প্রয়োজন ইত্যাদি ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় চিন্তায় আসে।তবে সেটিরই উত্তর দিব আজকে—

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য তেমন কোন কিছুর প্রয়োজন নেই শুধু একটি কম্পিউটার কিংবা স্মার্ট ফোন থাকলেই আপনি শুরু করতে পারবেন।তবে একটি কথা না বললেই না।ফ্রিল্যান্সিং কাজে স্মার্ট ফন দিয়ে করা গেলেও অনেক বাধা ধরা রয়েছে।সেজন্য একটি ভাল মানের কম্পিউটার থাকলে বেশি হয়।

 

এবার আসি গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা নিয়ে ফ্রি ল্যান্সিং এক্তি বৃহৎ বড় জায়গা ।যেখানে একই সাথে সকল কাজ করা যায় না।সেজন্য প্রয়োজন নির্দিষ্ট একটি বা দুইটি বিষয়ে দক্ষ হওয়া।যে বিষয়ের ওপর কাজ করতে চান সেই বিষয়ে রিসার্চ করা  এবং  দক্ষতা অর্জন করা।তাহলেই আপনি ভাল কিইছু করতে পারবেন।

 

নতুনরা কিভাবে শুরু করবেন এই পেশায় কাজ-How do begginers start working in this profession?

ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করার জন্য আপনাকে কিছু বিষয় জানতে হবে রিসার্চ করতে হবে।যেকারনে আপনার একটি কোর্স করা জরুরি।আর যদি আপনার কোর্স করার মত সামর্থয না থেকে থাকে তাহলে আপনি আমার ইউটিউব চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন টি অন করে দিয়ে সকল ভিডিও গুলো দেখে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।

 

ফ্রিল্যান্সিং এর গুরুত্ব কেন ? কেন এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে-Why is the importance of freelancing? Why is the demand increasing day by day?

ফ্রিল্যান্সিং কাজে প্রতি নিয়ত আগ্রহ বৃদ্ধি সে সকল পেশার মানুষদের যাদের নিজের পেট নিজেই চালাতে হয় এমন কি শিক্ষার্থীদের আকর্ষন এই পেশায় বেশি।কারনঃ

 

১।স্বাধিন পেশাঃ ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি আসলেই স্বাধীবন পেশা।নিজের কাজ নিজেই বেছে নিতে পারবেন এবং নিজের সুবিধা মত কাজ করতে পারবেন।

 

২।সময়ের স্বাধীনতাঃ আগেই বলা হয়েছে এই কাজ যেকোন জায়গায় যে কোন মূহূর্তে করা যায় ।যেই কারনে এখানে সময়ের স্বাধীনতা রয়েছে।

 

৩।নিজের বেতন নিজেরত ঠিক করা; নিজেই যখন কাজ ম্যনেজ করবেন তখন নিজের বেতন নিজেই ঠিক করবেন।নিজেই যাচাই বাছাই করবেন।

 

৪।প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজের সুযোগঃ ফ্রিল্যান্সিং কাজের পেশায় যেমন নিজস্ব সাধীনতায় কাজের সুযজ আছে তেমনি সুযগ আছে কোন প্রতিষ্ঠানেয়া সাথে কাজ করার।বর্তময়ানে এটি এমন ভাবে ছড়িয়ে পরছে চারিদিকে আশা করা যায় খুব শিঘ্রই ফ্রি ল্যান্সিং সবার দরবার হাজির হয়ে বেকারত্ব হ্রাসে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

 

 

৫।দলগত ভাবে কাজ করা ঃ এখানে যেমন একা একা কাজের সুযোগ আছে তেমনি আছে দলগত কাজ করার সুবিধা।

 

 

উপসংহার(Conclusion):

শেষ কথা আর মূল কথা ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং (Outsourcing)কাজে সুবিধা অসুবিধা সবই আছে।আপনি যদি অসুবিধা গুলো জানতে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান।আর যার যার ইচ্ছে আছে নিজের পেশায় নিজে দক্ষ হয়ে নিজের স্বাধীন পেশায় যুক্ত হবেন তারা আজই শুরু করে দিন এবং একটি জীবন নিজেকে উপহার দিন

 

আশা করি এই আলোচনা গুলো আপনাদের ভাল লেগেছে এবং এ থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।পরবর্তীতে কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চান আমাদের জানান।

 

আমাদের জানাতে নিচের লেখা গুলোতে ক্লিক করুনঃ

>FACEBOOK >TWITTER >LINKDIN >TELEGRAM >WHATSAPP >

 

Subscribe this youtube channel MUSHITECHBANGLA. CLICK HERE >MUSHITECHBANGLA

 

 

 

 

 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন